গেছিলাম মায়াকাননের দিকে। ওখানে নির্জন জঙ্গলে ঘাসপাতার ওপর শুয়ে নতুন বান্ধবীর ভরাট বুকে বহুবার চুম্বন দিয়েছি। ‘তাহলে আর ফিরে এলি কেন? ওখানেই থেকে যেতি। ‘কি করব বল? বান্ধবীর ভরাট বাদামি রঙের বুকে এতবার চুম্বন দিয়েও তোর মতো আর পেলাম কই?' ‘এই অসভ্য কোথাকার! আজকাল খুব পাজি হয়েছিস তুই। শুধু বাজে বাজে কথা।' হয়ে পড়া বুনুরের স্বচ্ছ সেই নাইটির মধ্যে থেকে যেন কুমোরটুলির প্রতিমার মতো একটি অপরূপ গড়ন আচমকা উদ্ভাসিত হয়ে উঠল প্রিহানের চোখের সামনে। যেন চমকে উঠল প্রিহান। শিরশির করে উঠল শরীর। খোলা চুল পেছনে বিন্যস্ত। হাওয়ার বেগে চুল সামনে চলে আসছে। ‘শিশুর মতো হয়ে গেছিলাম বলেই তো চুমু দিয়েছিলাম। রাবণের মতো যদি হয়ে যেতাম, কামড় বসিয়ে দিতাম তোর ওই দুটোতে। সংযুক্তা প্রিহানের ঘরে গিয়ে হাতে একটা বই নিয়ে বিছানায় উপুর হয়ে এলিয়ে পড়ল। প্রিহান চলে গেল ওয়াশরুমে। এই সময়েই প্রিহানের ঘর গোছানো আর কিছু ঝাড়পোঁছ করার জন্য এসে ঢুকল চম্পা। ঢুকেই সে অপ্রস্তুত। একটা বই হাতে নিয়ে বিছানায় উপুর হয়ে শুয়ে আছে একটি মেয়ে। টাইট জিনস খানিকটা কোমরের নিচে নেমে গিয়ে ভেতর থেকে তার পেছন গোপনাঙ্গের উদ্ধত আভা যেন উদ্ভাসিত হয়ে উঠতে চাইছে। টি-শার্ট সরে গেছে কোমর থেকে আরও ওপরে। ফরসা সুডৌল কোমরের ভাঁজ চঞ্চল হয়ে উঁকিঝুঁকি দিচ্ছে। আরেক দুর্বৃত্ত এগিয়ে গিয়ে দাঁড়াল প্রায় অর্ধঅচেতন চম্পার সামনে। রাস্তার পাশে ধুলোয় জর্জরিত হয়ে চিত অচেতন পড়ে আছে চম্পা। গায়ের কামিজ উঠে গেছে কোমরের ওপরে। অবিন্যস্ত পোশাকে চিত হয়ে পড়ে থাকা চম্পাকে দেখে লালসায় চক চক করে উঠল দুর্বৃত্তের চোখ। হাঁক দিয়ে উঠল তার সঙ্গী দুর্বৃত্তকে, আরে দোস্তো বিল্লা হুসেন লাল টকেটকে মাল পেয়েছিরে একটা! এমনিতে ছাড়া যাবে না তো এই মাল!
Write a comment ...